অবশেষে নিষিদ্ধ হলো আওয়ামী লীগ
সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন এবং জনসাধারণ স্বৈরাচার ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি উত্থাপন করেছে, যা সরকার গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছে। সরকার ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলির সাথে যোগাযোগ স্থাপন করেছে এবং তাদের সাথে আলোচনা করে শীঘ্রই সিদ্ধান্ত নেবে। এই বিষয়ে, সরকার আওয়ামী লীগের নেতা ও সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের উপর জাতিসংঘের প্রতিবেদন বিবেচনা করছে। ততক্ষণ পর্যন্ত, সকলকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানাচ্ছে। উল্লেখ্য, সরকার ইতিমধ্যেই জনসাধারণের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিদ্যমান আইনের অধীনে সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে।
এছাড়াও, মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনার উদ্যোগ নিয়েছে। ফ্যাসিবাদী সরকারের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং হত্যা মামলার আসামি আব্দুল হামিদের বিদেশ সফর নিয়ে জনরোষ সম্পর্কে সরকার অবগত। এই ঘটনায় জড়িত সকলের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর।